এক টুকরো চোখের জল! পর্ব-০৮
গল্পঃ #এক_টুকরো_চোখের_জল
(পর্ব-৮)
-রিফাত তাড়াতাড়ি বের হয়ে নে?
-হ্যাঁ এইতো চলে এসেছি।
-তুইওনা মেয়েদের মতো সাজগোছ শুরু করেছিস।
-হা হা, তুই তো মেয়ে।
-হুম যানি,
-তাহলে নিজের অপমান করলি নাকি আমার?
-আমি কারো অপমান করেনি ওকে তাড়াতাড়ি বের হয়ে নে।
-হু রে, তুই আগে রেডি হয়ে নিয়ে আমাক বলছিস পরে, তারাতাড়ি বের হয়ে নে।
-ওই তোর সঙ্গে আমার ঝগড়া করার টাইম নেই ওকে।
-আচ্ছা ঠিক আছে চল।
হওয়া অনিছের সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছে। আর রিফাতকে নিয়ে যাচ্ছে কেউ যেন সন্দেহ'না করে। আর এই বোকা ছেলেটা হাওয়ার সঙ্গে যাচ্ছে।
হাওয়ার ফোনে কে যেন ফোন করছে।
-এই তো যাচ্ছি বাবু, বের হয়ে গেছি।
এক ঘন্টার মধ্যে পৌচ্ছে যাবো।
কথাগুলো বলে হাওয়া ফোনটা রেখে দেয়।
-এই রিফাত চল এবার।
-যাচ্ছি, কে ফোন দিচ্ছিলো হাওয়া?
-অনিছ
-ওহ আচ্ছা, চল এবার।
-হু
আজকে হাওয়া হিজাব পড়েছে। আর রিফাত পেন্ট আর সাদা ধবধবে শার্ট।
রিফাত আর হাওয়া একটা সিয়েন্জি ভারা করে, তাদের গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দিয়ে'দেয়। রিফাত হওয়ার মুখের দিকে তাকিয়ে আছে। হাওয়া সিয়েন্জিতে বসে। বাইরের দিকে তাকিয়ে আছে। রিফাতের বুকটা কেন যানি ধুকধুক করছে আজ। সত্যিই কি রিফাত হাওয়াকে হেরে ফেলবে। সিয়েন্জিতে দুইটি মানুষ বসে আছে পিছনের সিটে। সামনে ডাইবার।
বাজারে চলে এসেছে রিফাত আর হাওয়া।
হাওয়া রিফাতের হাত ধরে হরহর করে কোথায় যেন নিয়ে যাচ্ছে। রিফাত শুধু হাওয়ার দিকে তাকিয়ে আছে। কিছুক্ষণ পর গাল্স স্কুলের বারান্দায় নিয়ে যায় রিফাতকে হাওয়া।
সামনে কাকে যেন দেখা যাচ্ছে। হাওয়া রিফাতের হাতটা ছেরে দিয়ে দৌড়ে
ছেলেটির কাছে যায়। আর জরীয়ে ধরে।
রিফাত বুঝে যায় এটাই হয়তো আনিছ, নিজের অজান্তেই কেন যানি রিফাতের চোখ দিয়ে বৃষ্টি ঝড়তে থাকে। রিফাত এখান থেকে চলে যায়। নিজের মনটাকে কেন যানি বুঝাতে পাচ্ছে না রিফাত। চলে যাওয়ার সময় রিফাতের শুধু মনে পড়ে যাচ্ছে। হাওয়া আনিছকে জরীয়ে ধরেছে।
রিফাত চোখের জল গুলো মুছিয়ে নিয়ে। স্কুলের পিছন সাইটে চলে যায়।
এদিকে হাওয়া আনিছকে জরীয়ে ধরে আছে। আর অনেক কান্না করেছে। আনিছ হাওয়াকে নিজের বুক থেকে হঠিয়ে নিয়ে বলে উঠে।
-কি, রাত কেমন কাটে তোমাদের?
-অনেক কষ্ট হয় যানো তোমাকে ছারা আমার।
-তাই, তোমার সাথে কার যেন বিয়ে হয়েছে। ওহ হ্যাঁ রিফাত সে কি তোমাকে খুব মজা দেয়?
-ছিঃ আনিছ কি বলছো এইসব!
-কি আবার বললাম যা সত্যি তাই তো বলছি।
হাওয়া এবার আনিছের মুখে হাত দেয়, আল্ত ছোঁয়ায়।
-দেখো আমি শুধু তোমায় ভালোবাসি। আর রিফাত আমার বেস্টফেন্ড ওকে আমি সবকিছু খুলে বলেছি। ও সবকিছু মেনে নিয়েছে। তুমি যেমনটা ভাবছো তেমনটা না কিন্তু।
-ওহ আচ্ছা তাহলে তো ভালোই।
হাওয়া এবার খুশি হয়ে আনিছের গালে হাত দেয় আল্ত ছোঁয়ায়। আনিছ হাওয়ার হাতটায় আঘাত দিয়ে সরিয়ে দেয়।
-এই আমার শরীলে হাত দিস কেন তুই।
একটা ছেলেকে বিয়ে করেছিস তার সাথে রাত কাঠাস আর আমার কাছে এসেছিস কেন!!
-বাবু, কি বলছো এইসব, রিফাত অনেক ভালো ছেলে। আর তুমি যা ভাবছো তা না কিন্তু। আমি যদি তোমাকে না ভালোবাসতাম তাহলে কি এখানে আসতাম বলো। তোমার সঙ্গে দেখা করার জন্য।
-ওহ হ্যাঁ বুঝেছি। তাহলে একটা কাজ করো। প্রতিরাতে ওই ছেলেটার সঙ্গে মজা করো। আর সপ্তাহে একবার করে আমার সঙ্গে দেখা করে যেও।
-ছিঃ, কি সব বলো। আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই। আমি শুধু তোমাকে ভালোবাসি। আমি শুধু তোমাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেছি। তবুও এমন করছো কেন তুমি।
আনিছ হাওয়ার গালে দুইটা থাপ্পড় দিয়ে বলে উঠে।
-তোর মতো মেয়েকেনা আমি ভালোভাবে চিনি ওকে। আর একটা কথা। তুই যাকে বিয়ে করেছিস তাকে নিয়ে সুখে থাক। আমার সঙ্গে একটা কথা বলবিনা ওকে। তোর জন্য একটা ছেলের জীবন নষ্ট করতে পারবোনা আমি ওকে। অতটা খারাপ'না আমি। বিয়ের আগে এইসব বলতে পারতিস। তাহলে তুই আমার কাছে থাকতিস তাহলে একটা ছেলের জীবন নষ্টও হতোনা।
হাওয়া মাথাটা নিচু করে আছে। চোখ দিয়ে টপটপ করে বৃষ্টি ঝরে যাচ্ছে।
-বাবু আমি সত্যি তোমায় ভালোবাসি (কাঁদো কাঁদো কন্ঠে বলে হাওয়া)
-আমাকে ভালোবাসিস ঠিক আছে। তবে একটা কথা ভেবে দেখতো। আমার সঙ্গে যদি বিয়ে করেনিস। তুই অথবা আমার সঙ্গে পালিয়ে যাস। তাহলে ওই ছেলেটার কি হবে? বেচারা বোকা ছেলেটা তোর জন্য শুধু শুধু কান্না করবে।
-ও তো সবকিছু মেনে নিয়েছে।
-তাই নাকি, শুনেছি ওই রিফাত নাকি তোর কলেজ লইফের বন্ধুছিলো। শরীল ঘেঁষে থাকতিস। তাহলে তোদের মধ্যে খারাপ কিছু ছিলোনা। কোনো গেরান্টি আছে। আর সরি তোমার গালে থাত তোলার জন্য। ভালো থেকো।
কথাগুলো বলে আনিছ এখান থেকে চলে যায়। এদিকে হাওয়া বারবার আনিছকে ডাকতে শুরু করে তবে আনিছ কোনো সারাদেয়'না। আনিছ হাওয়াকে ভালোবাসে'না তা কিন্তু না। আনিছ ছিলো রিফাতের স্কুল লাইফের বেস্টফেন্ড।
আনিছ হাওয়াকে নিজের জীবনের থেকেও বেশি ভালোবাসে। বন্ধুত্বের জন্য ভালোবাসার মানুষটিকে ত্যাগ করেছে আনিছ।
চোখের এক কোনায় না চাইতেও কেন যানি আনিছে চোখে জল চলে আসে। আনিছ চোখের জলটা মুছিয়ে। পিছন ফিরে তাকায়। হাওয়া দাঁড়িয়ে আছে। আনিছ চিৎকার দিয়ে বলে উঠে।
-ভালো থেকো।
আবার পিছন ফিরে চলে যায় আনিছ।
এদিকে হাওয়ার চোখ বেয়ে বেয়ে বৃষ্টি ঝরে যাচ্ছে। আনিছ এমন কেন করলো? আজকে সকালেই তো মিষ্টি মিষ্টি কথা বলছিলো। হাওয়ার মাঝে অনেক প্রশ্ন থেকে যায় নিরবে।
{হাওয়ার প্রতি আনিছের ভালোবাসা ছিলো অটুর। তবে রিফাত আর হাওয়াকে যখন এক সঙ্গে হেঁটে আসতে দেখে আনিছ। তখন চিনে যায় এটা রিফাত। রিফাত ছিলো আনিছের বেস্টফেন্ড। আনিছ ভালোভাবে চিনতো রিফাতকে। রিফাতের সঙ্গে অনেকবার কথা বলতে চেয়েছে আনিছ, তবে পারিনি। সেই স্কুল-লাইফ একটা ভুলের জন্য ভেঙতে হয়েছিল তাদের বন্ধুত্ব। তবে রিফাতের মুখটা ভুলেনি কখনো আনিছ।
(চলবে?)
(পর্ব-৮)
-রিফাত তাড়াতাড়ি বের হয়ে নে?
-হ্যাঁ এইতো চলে এসেছি।
-তুইওনা মেয়েদের মতো সাজগোছ শুরু করেছিস।
-হা হা, তুই তো মেয়ে।
-হুম যানি,
-তাহলে নিজের অপমান করলি নাকি আমার?
-আমি কারো অপমান করেনি ওকে তাড়াতাড়ি বের হয়ে নে।
-হু রে, তুই আগে রেডি হয়ে নিয়ে আমাক বলছিস পরে, তারাতাড়ি বের হয়ে নে।
-ওই তোর সঙ্গে আমার ঝগড়া করার টাইম নেই ওকে।
-আচ্ছা ঠিক আছে চল।
হওয়া অনিছের সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছে। আর রিফাতকে নিয়ে যাচ্ছে কেউ যেন সন্দেহ'না করে। আর এই বোকা ছেলেটা হাওয়ার সঙ্গে যাচ্ছে।
হাওয়ার ফোনে কে যেন ফোন করছে।
-এই তো যাচ্ছি বাবু, বের হয়ে গেছি।
এক ঘন্টার মধ্যে পৌচ্ছে যাবো।
কথাগুলো বলে হাওয়া ফোনটা রেখে দেয়।
-এই রিফাত চল এবার।
-যাচ্ছি, কে ফোন দিচ্ছিলো হাওয়া?
-অনিছ
-ওহ আচ্ছা, চল এবার।
-হু
আজকে হাওয়া হিজাব পড়েছে। আর রিফাত পেন্ট আর সাদা ধবধবে শার্ট।
রিফাত আর হাওয়া একটা সিয়েন্জি ভারা করে, তাদের গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দিয়ে'দেয়। রিফাত হওয়ার মুখের দিকে তাকিয়ে আছে। হাওয়া সিয়েন্জিতে বসে। বাইরের দিকে তাকিয়ে আছে। রিফাতের বুকটা কেন যানি ধুকধুক করছে আজ। সত্যিই কি রিফাত হাওয়াকে হেরে ফেলবে। সিয়েন্জিতে দুইটি মানুষ বসে আছে পিছনের সিটে। সামনে ডাইবার।
বাজারে চলে এসেছে রিফাত আর হাওয়া।
হাওয়া রিফাতের হাত ধরে হরহর করে কোথায় যেন নিয়ে যাচ্ছে। রিফাত শুধু হাওয়ার দিকে তাকিয়ে আছে। কিছুক্ষণ পর গাল্স স্কুলের বারান্দায় নিয়ে যায় রিফাতকে হাওয়া।
সামনে কাকে যেন দেখা যাচ্ছে। হাওয়া রিফাতের হাতটা ছেরে দিয়ে দৌড়ে
ছেলেটির কাছে যায়। আর জরীয়ে ধরে।
রিফাত বুঝে যায় এটাই হয়তো আনিছ, নিজের অজান্তেই কেন যানি রিফাতের চোখ দিয়ে বৃষ্টি ঝড়তে থাকে। রিফাত এখান থেকে চলে যায়। নিজের মনটাকে কেন যানি বুঝাতে পাচ্ছে না রিফাত। চলে যাওয়ার সময় রিফাতের শুধু মনে পড়ে যাচ্ছে। হাওয়া আনিছকে জরীয়ে ধরেছে।
রিফাত চোখের জল গুলো মুছিয়ে নিয়ে। স্কুলের পিছন সাইটে চলে যায়।
এদিকে হাওয়া আনিছকে জরীয়ে ধরে আছে। আর অনেক কান্না করেছে। আনিছ হাওয়াকে নিজের বুক থেকে হঠিয়ে নিয়ে বলে উঠে।
-কি, রাত কেমন কাটে তোমাদের?
-অনেক কষ্ট হয় যানো তোমাকে ছারা আমার।
-তাই, তোমার সাথে কার যেন বিয়ে হয়েছে। ওহ হ্যাঁ রিফাত সে কি তোমাকে খুব মজা দেয়?
-ছিঃ আনিছ কি বলছো এইসব!
-কি আবার বললাম যা সত্যি তাই তো বলছি।
হাওয়া এবার আনিছের মুখে হাত দেয়, আল্ত ছোঁয়ায়।
-দেখো আমি শুধু তোমায় ভালোবাসি। আর রিফাত আমার বেস্টফেন্ড ওকে আমি সবকিছু খুলে বলেছি। ও সবকিছু মেনে নিয়েছে। তুমি যেমনটা ভাবছো তেমনটা না কিন্তু।
-ওহ আচ্ছা তাহলে তো ভালোই।
হাওয়া এবার খুশি হয়ে আনিছের গালে হাত দেয় আল্ত ছোঁয়ায়। আনিছ হাওয়ার হাতটায় আঘাত দিয়ে সরিয়ে দেয়।
-এই আমার শরীলে হাত দিস কেন তুই।
একটা ছেলেকে বিয়ে করেছিস তার সাথে রাত কাঠাস আর আমার কাছে এসেছিস কেন!!
-বাবু, কি বলছো এইসব, রিফাত অনেক ভালো ছেলে। আর তুমি যা ভাবছো তা না কিন্তু। আমি যদি তোমাকে না ভালোবাসতাম তাহলে কি এখানে আসতাম বলো। তোমার সঙ্গে দেখা করার জন্য।
-ওহ হ্যাঁ বুঝেছি। তাহলে একটা কাজ করো। প্রতিরাতে ওই ছেলেটার সঙ্গে মজা করো। আর সপ্তাহে একবার করে আমার সঙ্গে দেখা করে যেও।
-ছিঃ, কি সব বলো। আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই। আমি শুধু তোমাকে ভালোবাসি। আমি শুধু তোমাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেছি। তবুও এমন করছো কেন তুমি।
আনিছ হাওয়ার গালে দুইটা থাপ্পড় দিয়ে বলে উঠে।
-তোর মতো মেয়েকেনা আমি ভালোভাবে চিনি ওকে। আর একটা কথা। তুই যাকে বিয়ে করেছিস তাকে নিয়ে সুখে থাক। আমার সঙ্গে একটা কথা বলবিনা ওকে। তোর জন্য একটা ছেলের জীবন নষ্ট করতে পারবোনা আমি ওকে। অতটা খারাপ'না আমি। বিয়ের আগে এইসব বলতে পারতিস। তাহলে তুই আমার কাছে থাকতিস তাহলে একটা ছেলের জীবন নষ্টও হতোনা।
হাওয়া মাথাটা নিচু করে আছে। চোখ দিয়ে টপটপ করে বৃষ্টি ঝরে যাচ্ছে।
-বাবু আমি সত্যি তোমায় ভালোবাসি (কাঁদো কাঁদো কন্ঠে বলে হাওয়া)
-আমাকে ভালোবাসিস ঠিক আছে। তবে একটা কথা ভেবে দেখতো। আমার সঙ্গে যদি বিয়ে করেনিস। তুই অথবা আমার সঙ্গে পালিয়ে যাস। তাহলে ওই ছেলেটার কি হবে? বেচারা বোকা ছেলেটা তোর জন্য শুধু শুধু কান্না করবে।
-ও তো সবকিছু মেনে নিয়েছে।
-তাই নাকি, শুনেছি ওই রিফাত নাকি তোর কলেজ লইফের বন্ধুছিলো। শরীল ঘেঁষে থাকতিস। তাহলে তোদের মধ্যে খারাপ কিছু ছিলোনা। কোনো গেরান্টি আছে। আর সরি তোমার গালে থাত তোলার জন্য। ভালো থেকো।
কথাগুলো বলে আনিছ এখান থেকে চলে যায়। এদিকে হাওয়া বারবার আনিছকে ডাকতে শুরু করে তবে আনিছ কোনো সারাদেয়'না। আনিছ হাওয়াকে ভালোবাসে'না তা কিন্তু না। আনিছ ছিলো রিফাতের স্কুল লাইফের বেস্টফেন্ড।
আনিছ হাওয়াকে নিজের জীবনের থেকেও বেশি ভালোবাসে। বন্ধুত্বের জন্য ভালোবাসার মানুষটিকে ত্যাগ করেছে আনিছ।
চোখের এক কোনায় না চাইতেও কেন যানি আনিছে চোখে জল চলে আসে। আনিছ চোখের জলটা মুছিয়ে। পিছন ফিরে তাকায়। হাওয়া দাঁড়িয়ে আছে। আনিছ চিৎকার দিয়ে বলে উঠে।
-ভালো থেকো।
আবার পিছন ফিরে চলে যায় আনিছ।
এদিকে হাওয়ার চোখ বেয়ে বেয়ে বৃষ্টি ঝরে যাচ্ছে। আনিছ এমন কেন করলো? আজকে সকালেই তো মিষ্টি মিষ্টি কথা বলছিলো। হাওয়ার মাঝে অনেক প্রশ্ন থেকে যায় নিরবে।
{হাওয়ার প্রতি আনিছের ভালোবাসা ছিলো অটুর। তবে রিফাত আর হাওয়াকে যখন এক সঙ্গে হেঁটে আসতে দেখে আনিছ। তখন চিনে যায় এটা রিফাত। রিফাত ছিলো আনিছের বেস্টফেন্ড। আনিছ ভালোভাবে চিনতো রিফাতকে। রিফাতের সঙ্গে অনেকবার কথা বলতে চেয়েছে আনিছ, তবে পারিনি। সেই স্কুল-লাইফ একটা ভুলের জন্য ভেঙতে হয়েছিল তাদের বন্ধুত্ব। তবে রিফাতের মুখটা ভুলেনি কখনো আনিছ।
(চলবে?)
এক টুকরো চোখের জল! পর্ব-০৮
Reviewed by গল্প প্রেমিক
on
1:06 PM
Rating:
No comments