বোনের বান্ধবীর সঙ্গে প্রেম! পর্ব-০৫
গল্পঃ #বোনের_বান্ধবীর_সঙ্গে_প্রেম
( পর্ব ৫)
ফজরের আজান পরছে,, চোখ খুলতেই রাইসাকে আমার বুকে সুয়ে থাকতে দেখলাম। মেয়েটার মায়ায় পরে গেলাম। তারপর ভাবলাম এমন করলো কেন রাইসা আমার সঙ্গে।
রাইসার কপালে চুমু দিয়ে ওকে আস্তে করে বুকের মাঝ থেকে সরিয়ে রাখলাম।
আবার দেখি রাইসা আমাকে শক্ত করে জরীয়ে ধরেছে। খুব রাগ হচ্ছিলো ওর উপর।
-এই যে আমাকে ছারুন (আসাদ)
-হুমমমমমম (ঘুমের মাঝে)
-শুনতে পাচ্ছেন না?
-হুমমমমমম (ঘুমের মাঝে)
এবার চিৎকার দিয়ে উঠলাম রাইসা সোজা ঘুম থেকে উঠে বসে পরলো। খুব ভয় পেয়ে গুটিশুটি হয়ে বসে আছে। আমি বললাম। শুয়ে পরো। আমি আজ বাসায় আসবো না।
-কেন কোথায় যাবে।
-কেন তোমার যেনে কি হবে?
-আ্যআ্যআ্যআ্য (কান্না করে)
-এই একদম কান্না করবা না। কান্নাকাটি আমার ভালো লাগে না।
এবার রাইসা ভয়ে সুয়ে পরলো চোখ মুচতে মুচতে।
-এই শুনো আমি ফজরের নামাজ পড়ার পর। কোথাও হারিয়ে যেতে পারি। খুজো না।
-কোথায় হারিয়ে যাবে (কাঁদো কাঁদো কন্ঠে)
-যানিনা আর তোমাকে কয়দিন পর ডিভোর্স দিয়ে দিবো।
-ওই কি বলছো এই সব।
-যা বলছি তাই। ঢং না করে ঘুমিয়ে পরো।
রাইসা কান্না করতে করতে ঘুমিয়ে পরেছে।
আসাদ রুম থেকে বের হয়ে যায়। নামাজ পড়ার পর আসাদ। মসজিদে বসে ছিলো আর কান্না করছিলো। আসাদ সকাল ৮ পযন্তু মসজিদে ছিলো। আল্লাহ কাছে দোয়া করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছে কে যানে।
এদিকে রাইসা ফজরের নামাজের সময় তার কাছের মানুষটার জন্য অনেক দোয়া করেছে। কেন এমন করছে ও। আগে আমার কান্না দেখলে নিজেই কান্না করতে লাগতো। কি হয়েছে ওর।
জায়নামাজের উপর বসে দোয়া করে গেছে রাইসা। আল্লাহ কাছে শুধু আগের আসাদকে চাইতেছে।
-রাইসা সকালে খুব শখ করে অনেক কিছু রান্না করে বসে আছে। আমার পাগলটা আসলে খাইয়ে দিবে। কিন্তু পাগলটা এখন আসছে না কেন? আজকে সবকিছু খুলে বলবো আমি। আমার উপর এতো রাগ কিসের। "আসাদের জন্য সারা সকাল অপেক্ষা করছে রাইসা।
-আসাদ মসজিদ থেকে বের হয়ে কাজে গিয়েছে। আজকে অভিমান করেই বাসায় ফিরেনি।
-দুপুর হয়ে এসেছে।
এখনো আসাদ আসছে না। খাবার না খেয়ে বসে আছে মেয়েটা। ব্যালকনিতে বসে চেয়ে আছে। আসাদের অপেক্ষায়। চোখ দিয়ে অঝোরে বৃষ্টি ঝরছে। সত্যি কি আসাদ আমাকে ডিভোর্স দিয়ে দিবে? আরে না শুধুশুধু এগুলো ভাবছি। আসাদ আমাকে অনেক ভালোবাসে। আসাদ আমার সঙ্গে এমনটা করতে পারে না হিহি। একটু অভিমান করে আছে আমার উপর।
-আজকে নতুন কাজ করছি। এই ফাঁকে রাইসার কথা মনে নেই ভালোই হয়েছে। কাজে আসলে তবুও রাইসাকে মন থেকে ছুড়ে দিতে পারবো।
কয়দিন পর তো ওকে ডিভোর্স দিয়ে দিবো। আর ভালো লাগছে না।
কিছুক্ষণ পর ফোনে কল এসেছে।
-হ্যালো। (ধির কন্ঠে)
-হুম কে বলতেছেন?
-আমি রাইসা (ধির কন্ঠে)
-তুমি ফোন করেছো কেন? (রাগি কন্ঠে)
-বাবু আমার না পেটে খুব ব্যথ্যা করছে আসো না।
-কি বলছো এইসব। তুমি দাঁড়াও আমি যাচ্ছি।
সঙ্গে সঙ্গে তাড়াতাড়ি করে বাসায় এসে দেখলাম। রাইসা রুমে নেই। বাসার আন্টিকে বললাম রাইসা কোথায় আন্টি। আন্টি বললো বাবা রাইসাকে হাঁসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
তোমার আঙ্কেল নিয়ে গিয়েছে।
আমি লোকেশন নিয়ে হাসপাতালে তারাতাড়ি করে পৌচ্ছে গেলাম।
হাসপাতালে গিয়ে দেখি আঙ্কেল দাঁড়িয়ে আছে।
আমি আঙ্কেলের কাছে গিয়ে বললাম কি হয়েছে আঙ্কেল রাইসার।
-যানি না ডাক্তার বের হলেই যানতে পারবো।
কিছুক্ষণ পর ডাক্তার আসলো।
-কি হয়েছে ডাক্তার রাইসার।
-কোনোকিছু হয়নাই। জ্বর পেটে ব্যথ্যা হয়েছে। আমি ওষুধ দিয়ে দিচ্ছি ঠিক হয়ে যাবে। আর আসাদ না কি নাম যেন। হ্যাঁ আসাদ তাকে ডাকছে।
-আমি আসাদ।
-ওহ আচ্ছা আপনি আসাদ। আপনি কি ওনার হাসবেন্ড?
-হুম
-আপনি অনেক লাকি যানেন। সে আপনাকে অনেক ভালোবাসে। তা না হলে এতো জ্বর থাকা সত্তেও আপনার কথা বলে বারবার।
আঙ্কেল আপনি আসেন ওষুধ গুলো লিখে দিচ্ছি। আর আসাদ ভাই আপনি আপনার ভালোবাসার মানুষটির কাছে যান।
আমি সঙ্গে সঙ্গে কান্না করতে করতে রাইসার কাছে গেলাম।
গিয়ে রাইসার কপালে হাত দিয়ে দেখলাম খুব জ্বর। ইসসস আজ বাসায় আসলে এসব কিছুই হতো না।
কিছুক্ষণ পর রাইসা মিটিমিটি করে চোখ খুলেছে। আমি রাইসার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছি।
-তুমি আসছো। (রাইসা)
-হুমম (কাঁদো কাঁদো কন্ঠে)
-এখনো খুব রাগ করে আছো তাই না? (মায়াবী দৃষ্টিতে তাকিয়ে)
-না
-সত্যি বলছো তো।
-হুমমমমম
-আমার কপালে একটু চুমু দেও না plz.
-আচ্ছা
রাইসার কপালে চুমু দেওয়া সময় রাইসা চখ বন্ধ করে নিয়েছে।
রাইসার কপালে হাত বুলিয়ে দিচ্ছি এমন সময় আঙ্কেল আসলো।
বাবা ওই যে ওষুধ নিয়ে এসেছি আর ভয় নেই।
-আমরা রাত্রের দিকে বাসায় ফিরে আসলাম।
রাইসাকে খাইয়ে দিলাম।
আস্তে আস্তে রাইসা সুস্থ হয়ে পড়েছে।
রাইসার মায়াবী দৃষ্টির দিকে তাকিয়ে। আগের কথা গুলো ভুলেই গেছিলাম। কয়দিন ধরে দেখতাছি রাইসা আরো বেশি রুমে থাকে না।
আমি ভেবেই নিলাম এই মেয়ে ভালো না এই একটা প্রতারক।
দিন দিন ঘৃণা জমতে থাকলো রাইসার উপর।
রাইসা চুপটি করে সুয়ে থাকে। আসাদের ভয়ে। আসাদ আর আগের মতো নেই।
আবার রাইসা অসুস্থ হয়ে পরলে। আসাদ রাইসার কাছে সবসময় থাকে আর কান্না করে।
আজ একটু তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে এসেছে আসাদ। বাসায় ঢুকতেই দেখলো। রাইসা কয়জন ছেলেমেয়েকে পড়াচ্ছে।
আসাদ দরজার সামনে গিয়ে। দাঁড়িয়ে আছে।
আর রাইসার দিকে মায়াবী দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। ইসসস কত্ত ভুল করে ফেলেছি রাইসা এই পিচ্চি গুলোকে পড়ায় আর আমি কিনা কি ভাবছিলাম।
পরক্ষণেই আমার কাঁধে কার যেন হাতের ছোঁয়া অনুভব করলাম।
দেখলাম আঙ্কেল।
আঙ্কেল বলে উঠলো। বাবা তুমি এখানে।
একটু জোরে বলেছিলো তাই রাইসা শুনতে পেরে যায়।
-কি হয়েছে আঙ্কেল (রাইসা)
-কিছু না তোমার। (বলতেই আমি আঙ্কেলকে থামতে বললাম।
কিছু না মা এমনি।
-আচ্ছা আঙ্কেল (রাইসা)
যাক রাইসা কিছু বুঝতে পারে নাই।
(চলবে?)
( পর্ব ৫)
ফজরের আজান পরছে,, চোখ খুলতেই রাইসাকে আমার বুকে সুয়ে থাকতে দেখলাম। মেয়েটার মায়ায় পরে গেলাম। তারপর ভাবলাম এমন করলো কেন রাইসা আমার সঙ্গে।
রাইসার কপালে চুমু দিয়ে ওকে আস্তে করে বুকের মাঝ থেকে সরিয়ে রাখলাম।
আবার দেখি রাইসা আমাকে শক্ত করে জরীয়ে ধরেছে। খুব রাগ হচ্ছিলো ওর উপর।
-এই যে আমাকে ছারুন (আসাদ)
-হুমমমমমম (ঘুমের মাঝে)
-শুনতে পাচ্ছেন না?
-হুমমমমমম (ঘুমের মাঝে)
এবার চিৎকার দিয়ে উঠলাম রাইসা সোজা ঘুম থেকে উঠে বসে পরলো। খুব ভয় পেয়ে গুটিশুটি হয়ে বসে আছে। আমি বললাম। শুয়ে পরো। আমি আজ বাসায় আসবো না।
-কেন কোথায় যাবে।
-কেন তোমার যেনে কি হবে?
-আ্যআ্যআ্যআ্য (কান্না করে)
-এই একদম কান্না করবা না। কান্নাকাটি আমার ভালো লাগে না।
এবার রাইসা ভয়ে সুয়ে পরলো চোখ মুচতে মুচতে।
-এই শুনো আমি ফজরের নামাজ পড়ার পর। কোথাও হারিয়ে যেতে পারি। খুজো না।
-কোথায় হারিয়ে যাবে (কাঁদো কাঁদো কন্ঠে)
-যানিনা আর তোমাকে কয়দিন পর ডিভোর্স দিয়ে দিবো।
-ওই কি বলছো এই সব।
-যা বলছি তাই। ঢং না করে ঘুমিয়ে পরো।
রাইসা কান্না করতে করতে ঘুমিয়ে পরেছে।
আসাদ রুম থেকে বের হয়ে যায়। নামাজ পড়ার পর আসাদ। মসজিদে বসে ছিলো আর কান্না করছিলো। আসাদ সকাল ৮ পযন্তু মসজিদে ছিলো। আল্লাহ কাছে দোয়া করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছে কে যানে।
এদিকে রাইসা ফজরের নামাজের সময় তার কাছের মানুষটার জন্য অনেক দোয়া করেছে। কেন এমন করছে ও। আগে আমার কান্না দেখলে নিজেই কান্না করতে লাগতো। কি হয়েছে ওর।
জায়নামাজের উপর বসে দোয়া করে গেছে রাইসা। আল্লাহ কাছে শুধু আগের আসাদকে চাইতেছে।
-রাইসা সকালে খুব শখ করে অনেক কিছু রান্না করে বসে আছে। আমার পাগলটা আসলে খাইয়ে দিবে। কিন্তু পাগলটা এখন আসছে না কেন? আজকে সবকিছু খুলে বলবো আমি। আমার উপর এতো রাগ কিসের। "আসাদের জন্য সারা সকাল অপেক্ষা করছে রাইসা।
-আসাদ মসজিদ থেকে বের হয়ে কাজে গিয়েছে। আজকে অভিমান করেই বাসায় ফিরেনি।
-দুপুর হয়ে এসেছে।
এখনো আসাদ আসছে না। খাবার না খেয়ে বসে আছে মেয়েটা। ব্যালকনিতে বসে চেয়ে আছে। আসাদের অপেক্ষায়। চোখ দিয়ে অঝোরে বৃষ্টি ঝরছে। সত্যি কি আসাদ আমাকে ডিভোর্স দিয়ে দিবে? আরে না শুধুশুধু এগুলো ভাবছি। আসাদ আমাকে অনেক ভালোবাসে। আসাদ আমার সঙ্গে এমনটা করতে পারে না হিহি। একটু অভিমান করে আছে আমার উপর।
-আজকে নতুন কাজ করছি। এই ফাঁকে রাইসার কথা মনে নেই ভালোই হয়েছে। কাজে আসলে তবুও রাইসাকে মন থেকে ছুড়ে দিতে পারবো।
কয়দিন পর তো ওকে ডিভোর্স দিয়ে দিবো। আর ভালো লাগছে না।
কিছুক্ষণ পর ফোনে কল এসেছে।
-হ্যালো। (ধির কন্ঠে)
-হুম কে বলতেছেন?
-আমি রাইসা (ধির কন্ঠে)
-তুমি ফোন করেছো কেন? (রাগি কন্ঠে)
-বাবু আমার না পেটে খুব ব্যথ্যা করছে আসো না।
-কি বলছো এইসব। তুমি দাঁড়াও আমি যাচ্ছি।
সঙ্গে সঙ্গে তাড়াতাড়ি করে বাসায় এসে দেখলাম। রাইসা রুমে নেই। বাসার আন্টিকে বললাম রাইসা কোথায় আন্টি। আন্টি বললো বাবা রাইসাকে হাঁসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
তোমার আঙ্কেল নিয়ে গিয়েছে।
আমি লোকেশন নিয়ে হাসপাতালে তারাতাড়ি করে পৌচ্ছে গেলাম।
হাসপাতালে গিয়ে দেখি আঙ্কেল দাঁড়িয়ে আছে।
আমি আঙ্কেলের কাছে গিয়ে বললাম কি হয়েছে আঙ্কেল রাইসার।
-যানি না ডাক্তার বের হলেই যানতে পারবো।
কিছুক্ষণ পর ডাক্তার আসলো।
-কি হয়েছে ডাক্তার রাইসার।
-কোনোকিছু হয়নাই। জ্বর পেটে ব্যথ্যা হয়েছে। আমি ওষুধ দিয়ে দিচ্ছি ঠিক হয়ে যাবে। আর আসাদ না কি নাম যেন। হ্যাঁ আসাদ তাকে ডাকছে।
-আমি আসাদ।
-ওহ আচ্ছা আপনি আসাদ। আপনি কি ওনার হাসবেন্ড?
-হুম
-আপনি অনেক লাকি যানেন। সে আপনাকে অনেক ভালোবাসে। তা না হলে এতো জ্বর থাকা সত্তেও আপনার কথা বলে বারবার।
আঙ্কেল আপনি আসেন ওষুধ গুলো লিখে দিচ্ছি। আর আসাদ ভাই আপনি আপনার ভালোবাসার মানুষটির কাছে যান।
আমি সঙ্গে সঙ্গে কান্না করতে করতে রাইসার কাছে গেলাম।
গিয়ে রাইসার কপালে হাত দিয়ে দেখলাম খুব জ্বর। ইসসস আজ বাসায় আসলে এসব কিছুই হতো না।
কিছুক্ষণ পর রাইসা মিটিমিটি করে চোখ খুলেছে। আমি রাইসার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছি।
-তুমি আসছো। (রাইসা)
-হুমম (কাঁদো কাঁদো কন্ঠে)
-এখনো খুব রাগ করে আছো তাই না? (মায়াবী দৃষ্টিতে তাকিয়ে)
-না
-সত্যি বলছো তো।
-হুমমমমম
-আমার কপালে একটু চুমু দেও না plz.
-আচ্ছা
রাইসার কপালে চুমু দেওয়া সময় রাইসা চখ বন্ধ করে নিয়েছে।
রাইসার কপালে হাত বুলিয়ে দিচ্ছি এমন সময় আঙ্কেল আসলো।
বাবা ওই যে ওষুধ নিয়ে এসেছি আর ভয় নেই।
-আমরা রাত্রের দিকে বাসায় ফিরে আসলাম।
রাইসাকে খাইয়ে দিলাম।
আস্তে আস্তে রাইসা সুস্থ হয়ে পড়েছে।
রাইসার মায়াবী দৃষ্টির দিকে তাকিয়ে। আগের কথা গুলো ভুলেই গেছিলাম। কয়দিন ধরে দেখতাছি রাইসা আরো বেশি রুমে থাকে না।
আমি ভেবেই নিলাম এই মেয়ে ভালো না এই একটা প্রতারক।
দিন দিন ঘৃণা জমতে থাকলো রাইসার উপর।
রাইসা চুপটি করে সুয়ে থাকে। আসাদের ভয়ে। আসাদ আর আগের মতো নেই।
আবার রাইসা অসুস্থ হয়ে পরলে। আসাদ রাইসার কাছে সবসময় থাকে আর কান্না করে।
আজ একটু তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে এসেছে আসাদ। বাসায় ঢুকতেই দেখলো। রাইসা কয়জন ছেলেমেয়েকে পড়াচ্ছে।
আসাদ দরজার সামনে গিয়ে। দাঁড়িয়ে আছে।
আর রাইসার দিকে মায়াবী দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। ইসসস কত্ত ভুল করে ফেলেছি রাইসা এই পিচ্চি গুলোকে পড়ায় আর আমি কিনা কি ভাবছিলাম।
পরক্ষণেই আমার কাঁধে কার যেন হাতের ছোঁয়া অনুভব করলাম।
দেখলাম আঙ্কেল।
আঙ্কেল বলে উঠলো। বাবা তুমি এখানে।
একটু জোরে বলেছিলো তাই রাইসা শুনতে পেরে যায়।
-কি হয়েছে আঙ্কেল (রাইসা)
-কিছু না তোমার। (বলতেই আমি আঙ্কেলকে থামতে বললাম।
কিছু না মা এমনি।
-আচ্ছা আঙ্কেল (রাইসা)
যাক রাইসা কিছু বুঝতে পারে নাই।
(চলবে?)
বোনের বান্ধবীর সঙ্গে প্রেম! পর্ব-০৫
Reviewed by গল্প প্রেমিক
on
10:01 AM
Rating:
No comments