এক টুকরো চোখের জল! পর্ব-০১
গল্পঃ #এক_টুকরো_চোখের_জল
(পর্ব ১)
-তুই যানিস আমি অন্য একজনকে ভালোবাসি তবুও এমন করছিস কেন?
-আমরা এখন স্বামী স্ত্রী,
-তো কি হয়েছে।
-,,,,,,,,,
-তুই আমাকে ভালোবাসিস?
-হু
-তবে আমি তো তোকে ভালোবাসি না। আর আমরা জাস্ট বন্ধু ওকে। এমন করবি না প্লিজ।
-,,,,,,,
-আমি যানতাম না, তোর সাথে আমার বিয়ে,
-আমার সাথে বিয়ে না হলে, মেনে নিতি অন্য ছেলেকে।
-ওই চুপথাক, কয়েকদিনের ভিতর আমি পালিয়ে চলে যাবো। তোর সাথে থাকার কোনো ইচ্ছে নেই আমার।
-,,,,,,,,,,
এতোক্ষণ যাদের কথা হচ্ছিলো, তারা রিফাত আর হাওয়ার। রিফাত হাওয়াকে ভালোবাসতো তবে কক্ষনো বলতে পারে নাই।
হাওয়ার পরিবার হাওয়ার প্রেমের কথা শুনতে পেরে বিয়ে দিয়ে দেয়। তবে হওয়া অথবা রিফাত কেউ যানতো না। তাদের বিয়ে।
রিফাত মন খারাপ করে বেলকোনিতে গিয়ে কান্না করতে থাকে। আর চাঁদ দেখতে থাকে। পিছন থেকে রিফাতের ঘারে কে যেন হাত দিয়েছে।
-রিভাত
-,,,,,
হাওয়া, রিফাতের ঘারে হাত দিয়েছে, হাওয়া রিফাতকে বলে উঠে।
-রিফাত আমার দিকে তাকা প্লিজ,
হাওয়ায় কথা মতো রিফাত হাওয়ায় দিকে তাকায়।
-দেখ আমি তোকে ভালোবাসি বন্ধু হিসেবে। প্রেমিক হিসেবে না। আর আমি তোকে কস্ট দিতে চাইনি। প্লিজ এমন করিস না। তুই তো আমার বেস্ট ফেন্ড তাই না বল। আমার কথায় মন খারাপ করিস না প্লিজ।
-,,,,,,,,
-এই কথা বলিস না কেন? দেখ তুই যা ভাবছিস তা কিন্তু না। তোর সঙ্গে আমার না বিয়ে হয়ে, অন্য ছেলের সঙ্গে বিয়ে হলে, তবুও আমি পালিয়ে যেতাম।
-,,,,,,,,
-দেখ কান্না করিস না। তুই খুব ভালো রে, তুই অনেক কিউট একটা মেয়েকে বিয়ে করে নিস।
-হু
-এই তো আমার বেস্ট ফ্রেন্ড।
-চল এখন ঘুমিয়ে পরবি।
-,,,,
-এই চল
-না তুই গিয়ে সুয়ে পর।
-থাপ্পড় খাবি বলে দিচ্ছি, চল বলছি।
-নারে ভালো লাগছে না।
-তুই আমাকে সত্যি ভালবাসতি?
-হুম
-তবে বলিসনি কেন?
-,,,,,,,
-এখন এইসব বলে কি করবি বল।
-,,,,,,,
-চল ঘুমিয়ে পরবি। আর কান্না করতে হবে না।
-না তুই যা।
-আচ্ছা তুই থাক আমি গেলাম।
হওয়ার, খাটে গিয়ে সুয়ে পরেছে। বেলকনিথেকে বেশ ভালোই আকাশের চাঁদটা দেখা যায়। রিফাত চাঁদের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। আর চোখ দিয়ে টপটপ করে বৃষ্টি ঝরে যাচ্ছে রিফাতের।
আরেকটু পর আবার হওয়া রিফাতকে ডাকতে এসেছে।
-এই শোন, তোর জন্য রুমের লাইটটা অফ করিনি আমি। চল বলছি, ঘুমিয়ে পরবি।
-লাইট অফ করে ঘুমিয়ে পর গিয়ে, আমার ঘুম নেই।
-এই আমার দিকে তাকা।
হাওয়া রিফাতকে নিজের দিকে ঘুরিয়ে নেয়। রিফাতের চোখে জল দেখতে পেয়ে হাওয়া বলে উঠে।
-এই তুই কান্না করছিস কেন। দেখি দেখি।
হাওয়া নিজের আচল দিয়ে রিফাতের চোখের জল গুলো মুছে দেয়।
-এই, এবার চল। অনেক রাত হয়ে গেছে ঘুমিয়ে পরবি।
-তোর সঙ্গে আমি ঘুমোতে পারবো না। এমন করিস না প্লিজ, তুই গিয়ে ঘুমিয়ে পর। (রিফাত)
-কে বলেছে আমার সাথে ঘুমোতে? আমি মেঝেতে সুয়ে পরবো।
-এমন করে বলিস না প্লিজ। তুই গিয়ে সুয়ে পর। আমি এখানে দাঁড়িয়ে থেকে রাতটা ভালোভাবে কেঁটে দিবো।
হাওয়া রিফাতকে অনেক জোরাজোরি করে তবে রিফাতের এক কথা, এখানেই সে থাকবে। হাওয়া রাগ করে খাটে গিয়ে সুয়ে পরে।
এদিকে রিফাত বেলকনিতে দাঁড়িয়ে চাঁদের দিকে তাঁকিয়ে আছে।
রাত তিনটার দিকে রিফাত রুমে এসে দেখে। হাওয়া খাটে সুয়ে পরেছে। রিফাত নিজের চোখের জল গুলো মুছে। মেঝেতে সুয়ে পরে।
(চলবে?)
(পর্ব ১)
-তুই যানিস আমি অন্য একজনকে ভালোবাসি তবুও এমন করছিস কেন?
-আমরা এখন স্বামী স্ত্রী,
-তো কি হয়েছে।
-,,,,,,,,,
-তুই আমাকে ভালোবাসিস?
-হু
-তবে আমি তো তোকে ভালোবাসি না। আর আমরা জাস্ট বন্ধু ওকে। এমন করবি না প্লিজ।
-,,,,,,,
-আমি যানতাম না, তোর সাথে আমার বিয়ে,
-আমার সাথে বিয়ে না হলে, মেনে নিতি অন্য ছেলেকে।
-ওই চুপথাক, কয়েকদিনের ভিতর আমি পালিয়ে চলে যাবো। তোর সাথে থাকার কোনো ইচ্ছে নেই আমার।
-,,,,,,,,,,
এতোক্ষণ যাদের কথা হচ্ছিলো, তারা রিফাত আর হাওয়ার। রিফাত হাওয়াকে ভালোবাসতো তবে কক্ষনো বলতে পারে নাই।
হাওয়ার পরিবার হাওয়ার প্রেমের কথা শুনতে পেরে বিয়ে দিয়ে দেয়। তবে হওয়া অথবা রিফাত কেউ যানতো না। তাদের বিয়ে।
রিফাত মন খারাপ করে বেলকোনিতে গিয়ে কান্না করতে থাকে। আর চাঁদ দেখতে থাকে। পিছন থেকে রিফাতের ঘারে কে যেন হাত দিয়েছে।
-রিভাত
-,,,,,
হাওয়া, রিফাতের ঘারে হাত দিয়েছে, হাওয়া রিফাতকে বলে উঠে।
-রিফাত আমার দিকে তাকা প্লিজ,
হাওয়ায় কথা মতো রিফাত হাওয়ায় দিকে তাকায়।
-দেখ আমি তোকে ভালোবাসি বন্ধু হিসেবে। প্রেমিক হিসেবে না। আর আমি তোকে কস্ট দিতে চাইনি। প্লিজ এমন করিস না। তুই তো আমার বেস্ট ফেন্ড তাই না বল। আমার কথায় মন খারাপ করিস না প্লিজ।
-,,,,,,,,
-এই কথা বলিস না কেন? দেখ তুই যা ভাবছিস তা কিন্তু না। তোর সঙ্গে আমার না বিয়ে হয়ে, অন্য ছেলের সঙ্গে বিয়ে হলে, তবুও আমি পালিয়ে যেতাম।
-,,,,,,,,
-দেখ কান্না করিস না। তুই খুব ভালো রে, তুই অনেক কিউট একটা মেয়েকে বিয়ে করে নিস।
-হু
-এই তো আমার বেস্ট ফ্রেন্ড।
-চল এখন ঘুমিয়ে পরবি।
-,,,,
-এই চল
-না তুই গিয়ে সুয়ে পর।
-থাপ্পড় খাবি বলে দিচ্ছি, চল বলছি।
-নারে ভালো লাগছে না।
-তুই আমাকে সত্যি ভালবাসতি?
-হুম
-তবে বলিসনি কেন?
-,,,,,,,
-এখন এইসব বলে কি করবি বল।
-,,,,,,,
-চল ঘুমিয়ে পরবি। আর কান্না করতে হবে না।
-না তুই যা।
-আচ্ছা তুই থাক আমি গেলাম।
হওয়ার, খাটে গিয়ে সুয়ে পরেছে। বেলকনিথেকে বেশ ভালোই আকাশের চাঁদটা দেখা যায়। রিফাত চাঁদের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। আর চোখ দিয়ে টপটপ করে বৃষ্টি ঝরে যাচ্ছে রিফাতের।
আরেকটু পর আবার হওয়া রিফাতকে ডাকতে এসেছে।
-এই শোন, তোর জন্য রুমের লাইটটা অফ করিনি আমি। চল বলছি, ঘুমিয়ে পরবি।
-লাইট অফ করে ঘুমিয়ে পর গিয়ে, আমার ঘুম নেই।
-এই আমার দিকে তাকা।
হাওয়া রিফাতকে নিজের দিকে ঘুরিয়ে নেয়। রিফাতের চোখে জল দেখতে পেয়ে হাওয়া বলে উঠে।
-এই তুই কান্না করছিস কেন। দেখি দেখি।
হাওয়া নিজের আচল দিয়ে রিফাতের চোখের জল গুলো মুছে দেয়।
-এই, এবার চল। অনেক রাত হয়ে গেছে ঘুমিয়ে পরবি।
-তোর সঙ্গে আমি ঘুমোতে পারবো না। এমন করিস না প্লিজ, তুই গিয়ে ঘুমিয়ে পর। (রিফাত)
-কে বলেছে আমার সাথে ঘুমোতে? আমি মেঝেতে সুয়ে পরবো।
-এমন করে বলিস না প্লিজ। তুই গিয়ে সুয়ে পর। আমি এখানে দাঁড়িয়ে থেকে রাতটা ভালোভাবে কেঁটে দিবো।
হাওয়া রিফাতকে অনেক জোরাজোরি করে তবে রিফাতের এক কথা, এখানেই সে থাকবে। হাওয়া রাগ করে খাটে গিয়ে সুয়ে পরে।
এদিকে রিফাত বেলকনিতে দাঁড়িয়ে চাঁদের দিকে তাঁকিয়ে আছে।
রাত তিনটার দিকে রিফাত রুমে এসে দেখে। হাওয়া খাটে সুয়ে পরেছে। রিফাত নিজের চোখের জল গুলো মুছে। মেঝেতে সুয়ে পরে।
(চলবে?)
এক টুকরো চোখের জল! পর্ব-০১
Reviewed by গল্প প্রেমিক
on
12:49 PM
Rating:
No comments