সুন্দর ভালোবাসা! পর্ব-০২
গল্পঃ সুন্দর ভালোবাসা
(পার্ঠ_২)
___
~জানু ওখান থেকে ওঠো plz...(ছেলে)
~না উঠবো না,, আগে বলো আমাকে বিয়ে করবে কিনা?
~আচ্ছা কয়েকদিন পর বিয়ে করে নিবো।
~আজকেই বিয়ে করতে হবে না হলে এখান থেকে উঠবো না হুম(অভিমান করে)
~তুমি পাগলামি করো না plz,, ওঠো
~তা হবে না।
~আচ্ছা উঠবে না তো?
~হুম
পাগলীটা বাচ্চাদের মতো কান্ড শুরু করে দিয়েছে,, কি করবো জোর করে রাইসাকে কোলে তুলে নিলাম,, অনেক অভিমান করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে,, আর বলছে আমাকে ছারো বলছি ছারো।
~এই যে দেখো তুমি কি কান্ড করে রেখেছো!!(ছেলে)
~কি কান্ড শুরু করেছি শুনি?, (অভিমানে)
~তোমার নিজের শরীলের দিকে তাকাও।😕
~হিহিহিহি
~হাসছো কেন?
~তোমার নিজের দিকে তাকাও একটু,, আমাকে কোলে তুলে নিয়ে,, তোমারো তো হিহিহিহি,,
~এই একদম হাঁসবে না।😡
~হিহিহিহি বেশি করে হাঁসবো,, আমাকে বিয়ে করতে চাইলে এসব কিছুই হতো না😔
~এসব বাদ দেও,, সন্ধ্যা হয়ে এসেছে,, চলো বাসায় যাবে।
~হুম চলো
রাইসাকে ওর বাসায় রেখে আসলাম,,
আমি নিজের বাসায় এসে দেখি অনেকে আমাদের বাসায় এসেছে। আম্মু তারাতাড়ি এসে বললো,, ওই কোথায় গিয়েছিলিস?
আর শরীলের কি কান্ড করে রেখেছিস?
এতো বালি শরীলে কেন? আমি বললাম আম্মু ফুটবল খেলতে গিয়েছিলাম।
~গোসোল করে রুমে আয় তোকে দেখতে এসেছে?(আম্মু)
~কে দেখতে এসেছে আম্মু?
আম্মু মুচকি হেঁসে বললো,, অতো কিছু শুনতে হবে না,, গোসল করে আয়,,
আমি গোসল করে রুমে ঢুকলাম,,
কয়েকজনকে চিনতে পারছি,,
তারপর খেয়াল করে দেখলাম,, রাইসার আব্বু আর ওর ছোট্ট ভাই,, আরো কয়েকজন এসেছে,,
আমি মাথা নিচু করে ওদের সামনে বসলাম,, আব্বু বললো কোথায় গিয়েছিলাস,,? ওই তো ফুটবল খেলতে,,
সবাই হেঁসে উঠলো।
তরপর আব্বু বলেলো আমাদের ছেলে পচছন্দ হয়েছে তো?
রাইসার আব্বু বলে উঠলো,, মাশাআল্লাহ অনেক পচ্ছন্দ হয়েছে।
তারপর আব্বু আম্মুর সঙ্গে অনেক কথা বললো,, আমি আস্তে আস্তে বুঝতে পারলাম,, রাইসার বিয়ের সমন্ধ নিয়ে এসেছে।,,
তারপর অনেক কথা বলছিলো,, আমি শুধু চুপ করি আছি,, তারা চলে গলো,, আমি আম্মুকে বললাম আম্মু,, ওরা কেন এসেছিলো?
~কেন তুই বুঝতে পারিস নাই?
~আমার বিয়ে?😯😊
~হুম
আমি রুমে ডুকেই,, সান্তিতে এক ঘুম দিলাম,, আর কোনো চিন্তা নেই রাইসা শুধু আমার,, শুধু আমার😊
কানের কাছে কি যেন বাজছে,, ওহ ফোন দিয়েছে কেউ,, ফোন ধরতেই ওইপার্শ থেকে কান্নার আওয়াজ পাচ্ছি,, আমি বুঝে গেলাম,, এ আর কেউ না রাইসা,, বিয়ের ব্যপ্যার নিয়ে কান্না করছে,, কিন্তু ও তো যানে না,, ওর আর কারো সাথে বিয়ে না,, আমার সঙ্গে।
~ওই কান্না করছো কেন?
~কান্না করবো না?
~হুম করবে না....।
~আমার বিয়ে!!😭
~তাই
~হুম
~আমাকে বিয়ের কার্ড দিবে না?
~ওই কি বলছো এসব,, আমি টেনশনে মরে যাচ্ছি আর তুমি বিয়ের কার্ড নিয়ে পরে আছো।😰
তুমি আমাকে একটুও ভালোবাসো না।😦
(অভিমানি কন্ঠে)
~হুম তোমার বিয়ে এটা তো খুশির খবর।
~ওই ভালো হবে না কিন্তুু😡
~আরে আরে রাগছো কেন,, আমার বাবুটা দেখছি অনেক রাগ করছে হুম।☺
~রাগ করবো না বলো,, তোমাকে ছারা আমি কিভাবে অন্য একজন ভালোবাসবো?,, তুমি না অনেক খারাপ আজকে বিয়ে করলে ভালো হতো,, কালকে না হয় লুকিয়ে পালিয়ে যেতাম😭
~এই কান্না করো না,, বিয়েটা তুমি করে নেও...।
~তুমি বিয়েটা করে নিতে বলছো?
~হুম
~by by by ভালো থেকো😠😰
~ওকে বাই
মেয়েটা অনেক রাগ করেছে,, আমার উপর ওকে সারপ্রাইজ দিবো তাই আর বললাম না। ওর আর কারো সাথে বিয়ে না,, আমার সঙ্গে,,
পরদিন সাকালে আমি কলেজে এসেছি,,
কিছুক্ষণ পর রাইসা আসলো,, অনেক রেগে আছে দেখছি,, ক্রমশো আমার দিকে এগিয়ে আসছে। আমার কাছে এসেই,, কান্না করতে লাগলো।
~ওই কান্না করছো কেন? আর নিজের কি হাল বানাইছো!! চোখে কালসে দাঁগ কেন? সারারাত ঘুম হয়নি তাই না?
~হুম
(রাইসা আমার কাছ থেকে ওর হাত ঢাকার চেষ্টা করছে)
~ওই তোমার হাতে কি হইছে,, লুকাচ্ছো কেন?
~কিছু না (অভিমান করে বললো)
~কিছু না মানে,,
আমি রাইসার হাত আল্ত করে ধরেই দেখি,, রাইসা হাত কেঁটেছে,,
~ওই কি করছো এসব,, (আমি কান্না করে ফেললাম,, নিজের কি হাল বানিয়ে রাখছে,, আর আমাকে না বলেই নিজের হাত কেঁটেছে,, মেনে নিতে পারচ্ছি না।
আমি রাইসাকে অনেক বকলাম,, রাইসা মাথা নিচু করে আমার কথা গুলো শুনছে,,
আমি ওকে বললাম তোমার আর কারো সাথে বিয়ে না,, আমার সঙ্গে,,।
~মানে?
~যে ছেলের সঙ্গে তোমার বিয়ে তার নাম কি?
~কি যেন নাম...😑 তোমার মতো..?.
~শুধু আমার মতো না,, ওইটা আমি,,
~মানে কি... সত্যি?
~হুম সত্যি
~আগে বলোনি কেন,, কততটা কষ্ট হয়েছে যানো আমার? কাল থেকে না খেয়ে আছি।
~ওই কি বলছো?
~হুম
~চলো আজকে আর ক্লাস করবো না?
~কেন?
~তোমাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে না?
~না আমি যাবো না?
~কেন?
~আমার ভয় করে...।😔
~হাসপাতালে যেতে তোমার আবার কিসের ভয়?
~সুই হাতে দেয়😩,, যানো আমার না অনেক কষ্ট হয়।
~তাই 😯😁
~হুম
~তো হাত কেঁটেছিলে কেন? চলো হাসপাতালে যাবে।
~ আমি তো একটু কেটেছি,, আমার কতত বৃদ্ধি যানো,, একটু কেটেছি আর রং লাগাই দিছি☺
~ওই কি বলছো এসব,, তুমি অনেক পাজি তো,,
~তাহলে আজকে আমাদের বাসায় চলো।
~কেন?
~না খেয়ে আছো, আমাদের বাসায় গিয়ে খাবে চলো, আর তুমি তো আমার হবু বউ,,।
~না আমি যাবো না।
~কেন?
~আমার লজ্জা করেনা বুঝি...।
~ওরে বাবা আমার জানুটা আবার লজ্জা করে,, আর লজ্জা করতে হবে না চলো।
~আচ্ছা তুমি যেহেতু বলছো চলো😉😋।
(পার্ঠ_২)
___
~জানু ওখান থেকে ওঠো plz...(ছেলে)
~না উঠবো না,, আগে বলো আমাকে বিয়ে করবে কিনা?
~আচ্ছা কয়েকদিন পর বিয়ে করে নিবো।
~আজকেই বিয়ে করতে হবে না হলে এখান থেকে উঠবো না হুম(অভিমান করে)
~তুমি পাগলামি করো না plz,, ওঠো
~তা হবে না।
~আচ্ছা উঠবে না তো?
~হুম
পাগলীটা বাচ্চাদের মতো কান্ড শুরু করে দিয়েছে,, কি করবো জোর করে রাইসাকে কোলে তুলে নিলাম,, অনেক অভিমান করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে,, আর বলছে আমাকে ছারো বলছি ছারো।
~এই যে দেখো তুমি কি কান্ড করে রেখেছো!!(ছেলে)
~কি কান্ড শুরু করেছি শুনি?, (অভিমানে)
~তোমার নিজের শরীলের দিকে তাকাও।😕
~হিহিহিহি
~হাসছো কেন?
~তোমার নিজের দিকে তাকাও একটু,, আমাকে কোলে তুলে নিয়ে,, তোমারো তো হিহিহিহি,,
~এই একদম হাঁসবে না।😡
~হিহিহিহি বেশি করে হাঁসবো,, আমাকে বিয়ে করতে চাইলে এসব কিছুই হতো না😔
~এসব বাদ দেও,, সন্ধ্যা হয়ে এসেছে,, চলো বাসায় যাবে।
~হুম চলো
রাইসাকে ওর বাসায় রেখে আসলাম,,
আমি নিজের বাসায় এসে দেখি অনেকে আমাদের বাসায় এসেছে। আম্মু তারাতাড়ি এসে বললো,, ওই কোথায় গিয়েছিলিস?
আর শরীলের কি কান্ড করে রেখেছিস?
এতো বালি শরীলে কেন? আমি বললাম আম্মু ফুটবল খেলতে গিয়েছিলাম।
~গোসোল করে রুমে আয় তোকে দেখতে এসেছে?(আম্মু)
~কে দেখতে এসেছে আম্মু?
আম্মু মুচকি হেঁসে বললো,, অতো কিছু শুনতে হবে না,, গোসল করে আয়,,
আমি গোসল করে রুমে ঢুকলাম,,
কয়েকজনকে চিনতে পারছি,,
তারপর খেয়াল করে দেখলাম,, রাইসার আব্বু আর ওর ছোট্ট ভাই,, আরো কয়েকজন এসেছে,,
আমি মাথা নিচু করে ওদের সামনে বসলাম,, আব্বু বললো কোথায় গিয়েছিলাস,,? ওই তো ফুটবল খেলতে,,
সবাই হেঁসে উঠলো।
তরপর আব্বু বলেলো আমাদের ছেলে পচছন্দ হয়েছে তো?
রাইসার আব্বু বলে উঠলো,, মাশাআল্লাহ অনেক পচ্ছন্দ হয়েছে।
তারপর আব্বু আম্মুর সঙ্গে অনেক কথা বললো,, আমি আস্তে আস্তে বুঝতে পারলাম,, রাইসার বিয়ের সমন্ধ নিয়ে এসেছে।,,
তারপর অনেক কথা বলছিলো,, আমি শুধু চুপ করি আছি,, তারা চলে গলো,, আমি আম্মুকে বললাম আম্মু,, ওরা কেন এসেছিলো?
~কেন তুই বুঝতে পারিস নাই?
~আমার বিয়ে?😯😊
~হুম
আমি রুমে ডুকেই,, সান্তিতে এক ঘুম দিলাম,, আর কোনো চিন্তা নেই রাইসা শুধু আমার,, শুধু আমার😊
কানের কাছে কি যেন বাজছে,, ওহ ফোন দিয়েছে কেউ,, ফোন ধরতেই ওইপার্শ থেকে কান্নার আওয়াজ পাচ্ছি,, আমি বুঝে গেলাম,, এ আর কেউ না রাইসা,, বিয়ের ব্যপ্যার নিয়ে কান্না করছে,, কিন্তু ও তো যানে না,, ওর আর কারো সাথে বিয়ে না,, আমার সঙ্গে।
~ওই কান্না করছো কেন?
~কান্না করবো না?
~হুম করবে না....।
~আমার বিয়ে!!😭
~তাই
~হুম
~আমাকে বিয়ের কার্ড দিবে না?
~ওই কি বলছো এসব,, আমি টেনশনে মরে যাচ্ছি আর তুমি বিয়ের কার্ড নিয়ে পরে আছো।😰
তুমি আমাকে একটুও ভালোবাসো না।😦
(অভিমানি কন্ঠে)
~হুম তোমার বিয়ে এটা তো খুশির খবর।
~ওই ভালো হবে না কিন্তুু😡
~আরে আরে রাগছো কেন,, আমার বাবুটা দেখছি অনেক রাগ করছে হুম।☺
~রাগ করবো না বলো,, তোমাকে ছারা আমি কিভাবে অন্য একজন ভালোবাসবো?,, তুমি না অনেক খারাপ আজকে বিয়ে করলে ভালো হতো,, কালকে না হয় লুকিয়ে পালিয়ে যেতাম😭
~এই কান্না করো না,, বিয়েটা তুমি করে নেও...।
~তুমি বিয়েটা করে নিতে বলছো?
~হুম
~by by by ভালো থেকো😠😰
~ওকে বাই
মেয়েটা অনেক রাগ করেছে,, আমার উপর ওকে সারপ্রাইজ দিবো তাই আর বললাম না। ওর আর কারো সাথে বিয়ে না,, আমার সঙ্গে,,
পরদিন সাকালে আমি কলেজে এসেছি,,
কিছুক্ষণ পর রাইসা আসলো,, অনেক রেগে আছে দেখছি,, ক্রমশো আমার দিকে এগিয়ে আসছে। আমার কাছে এসেই,, কান্না করতে লাগলো।
~ওই কান্না করছো কেন? আর নিজের কি হাল বানাইছো!! চোখে কালসে দাঁগ কেন? সারারাত ঘুম হয়নি তাই না?
~হুম
(রাইসা আমার কাছ থেকে ওর হাত ঢাকার চেষ্টা করছে)
~ওই তোমার হাতে কি হইছে,, লুকাচ্ছো কেন?
~কিছু না (অভিমান করে বললো)
~কিছু না মানে,,
আমি রাইসার হাত আল্ত করে ধরেই দেখি,, রাইসা হাত কেঁটেছে,,
~ওই কি করছো এসব,, (আমি কান্না করে ফেললাম,, নিজের কি হাল বানিয়ে রাখছে,, আর আমাকে না বলেই নিজের হাত কেঁটেছে,, মেনে নিতে পারচ্ছি না।
আমি রাইসাকে অনেক বকলাম,, রাইসা মাথা নিচু করে আমার কথা গুলো শুনছে,,
আমি ওকে বললাম তোমার আর কারো সাথে বিয়ে না,, আমার সঙ্গে,,।
~মানে?
~যে ছেলের সঙ্গে তোমার বিয়ে তার নাম কি?
~কি যেন নাম...😑 তোমার মতো..?.
~শুধু আমার মতো না,, ওইটা আমি,,
~মানে কি... সত্যি?
~হুম সত্যি
~আগে বলোনি কেন,, কততটা কষ্ট হয়েছে যানো আমার? কাল থেকে না খেয়ে আছি।
~ওই কি বলছো?
~হুম
~চলো আজকে আর ক্লাস করবো না?
~কেন?
~তোমাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে না?
~না আমি যাবো না?
~কেন?
~আমার ভয় করে...।😔
~হাসপাতালে যেতে তোমার আবার কিসের ভয়?
~সুই হাতে দেয়😩,, যানো আমার না অনেক কষ্ট হয়।
~তাই 😯😁
~হুম
~তো হাত কেঁটেছিলে কেন? চলো হাসপাতালে যাবে।
~ আমি তো একটু কেটেছি,, আমার কতত বৃদ্ধি যানো,, একটু কেটেছি আর রং লাগাই দিছি☺
~ওই কি বলছো এসব,, তুমি অনেক পাজি তো,,
~তাহলে আজকে আমাদের বাসায় চলো।
~কেন?
~না খেয়ে আছো, আমাদের বাসায় গিয়ে খাবে চলো, আর তুমি তো আমার হবু বউ,,।
~না আমি যাবো না।
~কেন?
~আমার লজ্জা করেনা বুঝি...।
~ওরে বাবা আমার জানুটা আবার লজ্জা করে,, আর লজ্জা করতে হবে না চলো।
~আচ্ছা তুমি যেহেতু বলছো চলো😉😋।
সুন্দর ভালোবাসা! পর্ব-০২
Reviewed by গল্প প্রেমিক
on
12:39 PM
Rating:
No comments